জ্যামিতি শেখার উদ্যোগ

খ্রিষ্টপূর্ব ৩০০ অব্দের কাছাকাছি সময় গ্রিকে এমন একজন গণিতজ্ঞের আবির্ভাব হয় যাকে নিঃসন্দেহে পৃথিবীর সবচেয়ে জনপ্রিয় গণিত বইয়ের প্রণেতা বলা যায় । তিনি স্বনাম ধন্য ইউক্লিড, তার পুস্তকের নাম Elements । তিনি অশেষ ধৈর্য্য সহকারে তৎকালীন সমুদয় জ্যামিতিক জ্ঞান সম্পদ সংগ্রহ করে সেগুলোকে যথাযথ ক্রমানুসারে সাজিয়ে প্রণয়ন করেন বিখ্যাত জ্যামিতি - এর গ্রন্থ Elements । প্রায় দুই হাজার বছর ধরে এই গ্রন্থ বিশ্বের কোটি কোটি শিক্ষার্থীর জ্যামিতি শেখার আকর গ্রান্থ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত ।

আমাদের দৈনিন্দিন প্রায় সকল কাজে জ্যামিতি - এর ব্যবহার রয়েছে । আধুনিক কালে গণিত, বিজ্ঞান সহ জ্ঞানের প্রায় সকল শাখায় জ্যামিতির ব্যবহার রয়েছে । 

আজকের আর্টিকেলে আমরা জ্যামিতি শেখার প্রাথমিক সকল বিষয়গুলোর সংজ্ঞাসহ চিত্র উপস্থাপন করেছি । আশা করি শিক্ষার্থীদের উপকারে আসবে ।

জ্যামিতি

জ্যামিতি কাকে বলে

জ্যামিতি শব্দটি দুটি গ্রীক শব্দের সমন্বয়ে গঠিত । এর মধ্যে জ্যা অর্থ জমি এবং মিতি অর্থ পরিমাপ অর্থ্যাৎ জ্যামিতি অর্থ জমির পরিমাপ ।

যে বিষয় পাঠ করলে জমির পরিমাপ প্রণালী সমন্ধে জানা যায় তাকে জ্যামিতি বলে । তবে বর্তমান কালে জ্যামিতি গণিতের বিভিন্ন শাখায় ব্যবহার করা হয় । জ্যামিতিক জ্ঞান কাজে লাগিয়ে আধুনিক কালে বিভিন্ন সমস্যার সমাধান করা হয় ।

আরো পড়তে পারেন

বিন্দু কাকে বলে

যার দৈর্ঘ্য, প্রস্থ, মাত্রা নেই কিন্তু অবস্থান আছে তাকে বিন্দু বলে ।

বিন্দু
চিত্র : A একটি বিন্দু

মধ্যবিন্দু কাকে বলে

যে বিন্দু একটি সরল রেখাকে সমান দু ভাগে বিভক্ত করে তাকে মধ্যবিন্দু বলে ।

মধ্যবিন্দু
চিত্র : O হলো AB সরলরেখার মধ্যবিন্দু

রেখা কাকে বলে

বিন্দু চলার পথকে রেখা বলে । 

রেখা
চিত্র : AB একটি রেখা

বক্ররেখা কাকে বলে

যে রেখা চলার পথে দিক পরিবর্তন করে তাকে বক্ররেখা বলে।

বক্ররেখা
চিত্র : AB একটি বক্ররেখা

রেখাংশ কাকে বলে

কোনো একটি রেখার দুইটি বিন্দু নির্দিষ্ট করলে তাদের দ্বারা সীমাবদ্ধ রেখার অংশকে রেখাংশ বলে ।

রেখাংশ
চিত্র : DE হলো AB এর একটি রেখাংশ

সমান্তরাল রেখা কাকে বলে

যদি দুইটি সরল রেখা পরস্পরকে কোথাও ছেদ না করে সর্বদা সমান দূরত্ব বজায় রেখে অবস্থান করে, তবে ঐ রেখা দুইটিকে সমান্তরাল রেখা বলে ।

সমান্তরাল রেখা
চিত্র : AB ও CD পরস্পর সমান্তরাল রেখা

রশ্মি কাকে বলে 

যদি রেখাংশের একটি প্রান্ত বিন্দুর অবস্থান স্থির থাকে এবং অপর বিন্দুর অবস্থান সীমাহীনভাবে যথেচ্ছা বাড়িয়ে দেওয়া যায়, তবে তাকে রশ্মি বলে ।

রশ্মি
চিত্র : AB একটি রশ্মি

পরস্পরচ্ছেদী রেখা কাকে বলে

দুইটি সরলরেখা একই বিন্দু দিয়ে পপরস্পরকে অতিক্রম করলে তাকে পরস্পরচ্ছেদী রেখা বলে ।

পরস্পরচ্ছেদী রেখা
চিত্র : AB ও CD পরস্পরচ্ছেদী রেখা

ছেদক কাকে বলে 

একটি রেখা অপর একটি রেখাকে যে কোনো একটি বিন্দুতে ছেদ করলে প্রথমোক্ত রেখাটিকে দ্বিতীয় রেখার ছেদক বলে ।

ছেদক
চিত্র : XY, AB এর ছেদক

লম্ব দ্বিখন্ডক কাকে বলে

যদি একটি রেখাকে অপর একটি রেখা সমকোণে সমদ্বিখন্ডিত করে তবে তাকে লম্ব দ্বিখন্ডক বলে ।

লম্ব দ্বিখন্ডক
চিত্র : CD রেখা AB রেখার লম্ব দ্বিখন্ডক

লম্ব কাকে বলে 

একটি সরলরেখা অপর একটি সরলরেখার উপর দন্ডায়মান হয়ে যদি সমকোণ উৎপন্ন করে তবে তাকে লম্ব বলে ।

লম্ব
চিত্র : AB রেখার উপর CD লম্ব

কোণ কাকে বলে

যদি দুইটি সরলরেখা একই বিন্দতে মিলিত হয়, তবে মিলিত স্থানকে কোণ বলে ।

কোণ
চিত্র : ABC একটি কোণ

সন্নিহিত কোণ কাকে বলে

যদি দুইটি কোণের একই শীর্ষবিন্দু ও একটি সাধারণ বাহু এবং কোণ দুইটি সাধারণ বাহুর বিপরীত পার্শ্বে অবস্থিত হয় , তবে ঐ কোণ দুইটিকে একে অপরের সন্নিহিত কোণ বলে ।

সন্নিহিত কোণ
চিত্র : ∠ABC এবং ∠DBC পরস্পর সন্নিহিত কোণ

সমকোণ কাকে বলে

৯০° কোণকে সমকোণ বলে ।

সমকোণ
চিত্র : ∠ABC একটি সমকোণ


সরল কোণ কাকে বলে

১৮০° কোণকে সরল কোণ বলে।

সরলকোণ
চিত্র : ∠ACB একটি সরলকোণ

সূক্ষ্মকোণ কাকে বলে

৯০° অপেক্ষা ছোট কোণকে সূক্ষ্মকোণ বলে ।

সূক্ষ্মকোণ
চিত্র : ∠ABC একটি সূক্ষ্,মকোণ

স্থূল কোণ কাকে বলে

৯০° অপেক্ষা বড় এবং ১৮০° অপেক্ষা ছোট কোণকে স্থূলকোণ বলে ।

স্থূলকোণ
চিত্র : ∠ABC একটি স্থূলকোণ

পূরক কোণ কাকে বলে

দুইটি সন্নিহিত কোণের সমষ্টি ৯০° হলে, তাদের একটি কোণকে অপর কোণের পূরক কোণ বলে ।

পূরক কোণ
চিত্র : ∠ABD এবং ∠DBC পরস্পর পূরক কোণ

সম্পূরক কোণ কাকে  বলে

দুইটি সন্নিহিত কোণের সমষ্টি ১৮০° দুইটি সন্নিহিত কোণের সমষ্টি ৯০° হলে, তাদের একটি কোণকে অপর কোণের পূরক কোণ বলে । হলে, তাদের একটি কোণকে অপর কোণের সম্পূরক কোণ বলে ।

সম্পূরক কোণ
চিত্র : ∠ACD এবং ∠DCB পরস্পর সম্পূরক কোণ

বিপ্রতীপ কোণ কাকে বলে

দুইটি সরল রেখা পরস্পরকে ছেদ করলে ছেদ বিন্দুতে যে চারটি কোণ উৎপন্ন হয় তাদের বিপরীত কোণদ্বয়ের একটিকে অপরটির বিপ্রতীপ কোণ বলে ।

বিপ্রতীপ কোণ
চিত্র : ∠AOD এবং ∠COB পরস্পর বিপ্রতীপ কোণ । আবার ∠AOC এবং ∠DOB পরস্পর বিপ্রতীপ কোণ

একান্তর কোণ কাকে বলে

একটি সরল রেখা একাধিক সরলরেখাকে ছেদ করলে ছেদক রেখার বিপরীত পাশে উৎপন্ন কোণগুলোকে পরস্পর একান্তর কোণ বলে ।

একান্তর কোণ
চিত্র : ∠AEF এবং ∠DFE পরস্পর একান্তর কোণ

অনুরূপ কোণ কাকে বলে

একটি সরল রেখা একাধিক সরলরেখাকে ছেদ করলে ছেদক রেখার একই পাশে উৎপন্ন কোণগুলোকে পরস্পর অনুরূপ কোণ বলে ।

অনুরূপ কোণ
চিত্র : ∠AEF এবং ∠CFY পরস্পর একান্তর কোণ

আরো পড়তে পারেন

ত্রিভুজ কাকে বলে 

তিনটি সরল রেখা দ্বারা সীমাবদ্ধ ক্ষেত্রকে ত্রিভুজ বলে ।

ত্রিভুজ
চিত্র : ABC একটি ত্রিভুজ

সমবাহু ত্রিভুজ কাকে বলে

যে ত্রিভুজের তিনটি বাহু পরস্পর সমান তাকে সমবাহু ত্রিভুজ বলে ।

সমবাহু ত্রিভুজ
চিত্র : △ABC একটি সমবাহু ত্রিভুজ

সমদ্বিবাহু ত্রিভুজ

যে ত্রিভুজের দুইটি বাহু পরস্পর সমান তাকে সমদ্বিবাহু ত্রিভুজ বলে ।

সমদ্বিবাহু ত্রিভুজ
চিত্র : △ABC একটি সমদ্বিবাহু ত্রিভুজ

বিষমবাহু ত্রিভুজ কাকে বলে

যে ত্রিভুজের কোনো বাহুই পরস্পর সমান নয় তাকে বিষমবাহু ত্রিভুজ বলে ।

বিষমবাহু ত্রিভুজ
চিত্র : △ABC একটি বিষমবাহু ত্রিভুজ

সমকোণী ত্রিভুজ কাকে বলে 

যে ত্রিভুজের একটি কোণ সমকোণ তাকে সমকোণী ত্রিভুজ বলে ।

সমকোণী ত্রিভুজ
চিত্র : △ABC একটি সমকোণী ত্রিভুজ

সূক্ষ্মকোণী ত্রিভুজ কাকে বলে

যে ত্রিভুজের প্রত্যকেটি কোণই সমকোণের ছেয়ে ছোট তাকে সূক্ষ্মকোণী ত্রিভুজ বলে ।

সূক্ষ্মকোণী ত্রিভুজ
চিত্র : △ABC একটি সূক্ষ্মকোণী ত্রিভুজ

স্থুলকোণী ত্রিভুজ কাকে বলে

যে ত্রিভুজের একটি কোণ সমকোণের ছেয়ে বড় তাকে স্থুলকোণী ত্রিভুজ বলে ।

স্থূলকোণী ত্রিভুজ
চিত্র : △ABC একটি স্থূলকোণী ত্রিভুজ

মধ্যমা কাকে বলে

ত্রিভুজের যে কোনো শীর্ষবিন্দু হতে উহার বিপরীত বাহুর মধ্যবিন্দুর সংযোজক সরলরেখাকে মধ্যমা বলে ।

মধ্যমা
চিত্র : BE, △ABC এর একটি মধ্যমা

ভূমি কাকে বলে

সমকোণী ত্রিভুজের সমকোণ সংলগ্ন আনুভূমিক রেখাকে ভূমি বলে ।

ভূমি
চিত্র : AC, △ABC এর ভূমি

অতিভুজ কাকে বলে

সমকোণী ত্রিভুজের সমকোণের বিপরীত বাহুকে অতিভুজ বলে ।

অতিভুজ
চিত্র : BC, △ABC এর অতিভুজ

চতুর্ভুজ কাকে বলে

চারটি সরল রেখা দ্বারা সীমাবদ্ধ ক্ষেত্রকে চতুর্ভুজ বলে ।

চতুর্ভুজ
চিত্র : ABCD একটি চতুর্ভুজ

আয়ত কাকে বলে

যে চতুর্ভুজের বিপরীতবাহুগুলো পরস্পর সমান ও সমান্তরাল এবং প্রত্যেকটি কোণ সমকোণ, তাকে আয়ত বলে ।

আয়ত
চিত্র : ABCD একটি আয়ত

সমান্তরিক কাকে বলে 

যে চতুর্ভুজের বিপরীতবাহুগুলো পরস্পর সমান ও সমান্তরাল এবং কোণগুলো সমকোণ নয়, তাকে সামান্তরিক বলে ।

সমান্তরিক
চিত্র : ABCD একটি সমান্তরিক

বর্গক্ষেত্র কাকে বলে

যে চতুর্ভুজের চারটি বাহু পরস্পর সমান ও সমান্তরাল এবং প্রত্যেকটি কোণ সমকোণ, তাকে বর্গক্ষেত্র বলে ।

বর্গ
চিত্র : ABCD একটি বর্গ

রম্বস কাকে বলে

যে চতুর্ভুজের চারটিবাহু পরস্পর সমান ও সমান্তরাল এবং কোণগুলো সমকোণ নয়, তাকে রম্বস বলে ।

রম্বস
চিত্র : ABCD একটি রম্বস

ট্রাপিজিয়াম কাকে বলে

যে চতুর্ভুজের দুইটি বাহু সমান্তরাল এবং অপর দুইটি বাহু সমান্তরাল নয়, তাকে ট্রাপিজিয়াম বলে ।

ট্রাপিজিয়াম
চিত্র : ABCD একটি ট্রাপিজিয়াম

কর্ণ কাকে বলে

কোন চতুর্ভুজের দুইটি বিপরীত কোণের সংযোগ সরলরেখাকে কর্ণ বলে ।

কর্ণ
চিত্র : AC এবং BD দুটি কর্ণ

পরিসীমা কাকে বলে

কোনো সমতলিক ক্ষেত্র যতগুলো বাহু দ্বারা সীমাবদ্ধ থাকে সেই বাহুগুলোর দৈর্ঘ্যের সমষ্টিকে পরিসীমা বলে ।

পরিসীমা
চিত্র : AB+BC+CD+AD হলো ABCD চতুর্ভুজের পরিসীমা

ক্ষেত্রফল কাকে বলে

কোনো সীমাবদ্ধ ক্ষেত্র যতটুকু স্থান দখল করে থাকে তাকে ক্ষেত্রফল বলে ।

বৃত্ত কাকে বলে

একটি নির্দিষ্ট বিন্দুকে কেন্দ্র করে সর্বদা সমান দূরত্ব বজায় রেখে একটি বক্ররেখা যদি কোনো স্থানকে আবদ্ধ করে করে তবে তাকে বৃত্ত বলে ।

বৃত্ত
চিত্র : O কেন্দ্র বিশিষ্ট ABC একটি বৃত্ত

বৃত্তের কেন্দ্র কাকে বলে

বৃত্তের যে নির্দিষ্ট স্থির বিন্দু থেকে পরিধি সর্বদা সমান দূরে অবস্থান করে তাকে বৃত্তের কেন্দ্র বলে ।

বৃত্তের কেন্দ্র
চিত্র : O হলো ABC বৃত্তের কেন্দ্র

ব্যাস কাকে বলে

বৃত্তের কেন্দ্র ভেদ করে যে সরল রেখা কেন্দ্রের উভয় পাশে পরিধি পর্যন্ত যায় তাকে ব্যাস বলে।

ব্যাস
চিত্র : O কেন্দ্র বিশিষ্ট বৃত্তের ব্যাস AB

ব্যাসার্ধ কাকে বলে

কেন্দ্র থেকে পরিধি পর্যন্ত দূরত্বকে ব্যাসার্ধ বলে ।

ব্যাসার্ধ
চিত্র : O কেন্দ্র বিশিষ্ট বৃত্তের ব্যাসার্ধ OB

জ্যা কাকে বলে

যে সরল রেখা বৃত্তের কেন্দ্র ভিন্ন পরিধির যে কোনো দুই বিন্দুকে সংযোগ করে তাকে জ্যা বলে।

জ্যা
চিত্র : O কেন্দ্র বিশিষ্ট বৃত্তের জ্যা AB

বৃত্তের পরিধি কাকে বলে

যে বক্ররেখা দ্বারা বৃত্তটি সীমাবদ্ধ হয় তার দৈর্ঘ্যকে বৃত্তের পরিথি বলে।

বৃত্তের পরিধি
চিত্র : O কেন্দ্র বিশিষ্ট বৃত্তে ABC বৃত্তের পরিধি

বৃত্তচাপ কাকে বলে

বৃত্তের পরিধির যে কোনো অংশকে বৃত্তচাপ বলে ।

বৃত্তচাপ
চিত্র : AB রেখা বৃত্তচাপ

অর্ধবৃত্ত কাকে বলে

বৃত্তের অর্ধেককে অর্ধবৃত্ত বলে ।

অর্ধবৃত্ত
চিত্র : ABC অর্ধবৃত্ত

বৃত্তের উপচাপ কাকে বলে

যে বৃত্তচাপ অর্ধবৃত্ত অপেক্ষা ছোট তাকে বৃত্তের উপচাপ বলে ।

বৃত্তের উপচাপ
চিত্র : AB বৃত্তের উপচাপ

অধিচাপ কাকে বলে

যে চাপ অর্ধবৃত্ত অপেক্ষা বড় তাকে অধিচাপ বলে ।

অধিচাপ
চিত্র : ACB বৃত্তের অধিচাপ

ঘনবস্তু কাকে বলে

যে বস্তুর দৈর্ঘ্য, প্রস্থ ও উচ্চতা আছে তাকে ঘনবস্তু বলে ।

ঘনবস্তু
চিত্র : ABCDEFGH একটি ঘনবস্তু

তল কাকে বলে

বস্তুর পিঠ বা উপরি ভাগকে তল বলে ।

তল
চিত্র : EFGH একটি তল

ত্রিমাত্রিক কাকে বলে

যে বস্তুর তিনটি মাত্রা আছে তাক ত্রিমাত্রিক বলে ।

সুষম ষড়ভুজ কাকে বলে

ছয়টি বাহু দ্বারা সীমাবদ্ধ ক্ষেত্রকে ষড়ভুজ বলে । এবং যে ষড়ভুজের সবগুলো বাহু পরস্পর সমান তাকে সুষম ষড়ভুজ বলে ।

ষড়ভুজ
চিত্র : ABCDEF একটি সুষম ষড়ভুজ

আশা করি জ্যামিতি শেখার উদ্যোগ নামক আজকের আর্টকেলটি  তোমাদের উপকারে আসবে । ভালো লাগলে বন্ধুদের সাথে শেয়ার করে তাদেরকেও জানার সুযোগ করে দিও । এছাড়াও আরো কোনো বিষয় জানার প্রয়োজন হলে আমাদের প্রশ্ন করতে পারো । আমার চেষ্টা করো শিঘ্রই তোমাদের প্রশ্নগুলোর উত্তর প্রদান করতে ।

আরো পড়তে পারো

জুয়েল

আমি বিশ্বাস করি শিক্ষা কোনো বাণিজ্যিক পণ্য নয়। শিক্ষা সকলের অধিকার। আসুন আমরা প্রত্যেক শিশুর স্বপ্ন জয়ের সারথি হই

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

নবীনতর পূর্বতন