কারক ও বিভক্তি নির্ণয়ের সহজ কৌশল ( PDF Download )

বাংলা ব্যাকরণের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হলো কারক ও বিভক্তি। স্কুল কলেজের পরীক্ষাসহ বিভিন্ন চাকরির পরীক্ষায় কারক ও বিভক্তি থেকে ১০০% প্রশ্ন আসে। তাই ছাত্র-ছাত্রীসহ যারা বিভিন্ন চাকরির প্রতিযোগী তাদের প্রত্যেকের জন্য কারক ও বিভক্তি সম্পর্কে জ্ঞান থাকা জরুরী। একথা স্বীকার করে নিতে হয় যে কারক ও বিভক্তি খুব সহজ একটি বিষয় নয়। আজকের আর্টিকেলে কারক ও বিভক্তি নির্ণয়ের সহজ কৌশল সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। এছাড়াও ব্যাপক ভাবে চর্চা করার জন্য বিভিন্ন পরীক্ষায় আসা কারক ও বিভক্তি গুলো তুলে ধরা হয়েছ। আমরা আশা করি কারক ও বিভক্তি নির্ণয়ের সহজ কৌশল জেনে আপনি উপকৃত হবেন। অফলাইনে অনুশীলনের জন্য কারক ও বিভক্তি নির্ণয়ের সহজ কৌশল - এর PDF দেওয়া আছে। যাতে করে PDF টি ডাউনলোড করে শিক্ষার্থীরা পরিপূর্ণ ভাবে অনুশীলন করতে পারে।
কারক ও বিভক্তি নির্ণয়ের সহজ কৌশল
কারক ও বিভক্তি নির্ণয়ের সহজ কৌশল

কারক কাকে বলে?

কারক শব্দের অর্থ - যা ক্রিয়া সম্পাদন করে।

বাক্যে অবস্থিত ক্রিয়াপদের সাথে নামপদের যে সম্পর্ক, তাকে কারক বলে।

কারক ছয় প্রকার। যথা: ১. কর্তৃকারক ২. কর্মকারক ৩. করণ কারক ৪. সম্প্রদান কারক ৫. অপাদান কারক ৬. অধিকরণ কারক।

কর্তৃকারক কাকে বলে?

বাক্যে অবস্থিত যে বিশেষ্য পদ বা সর্বনাম পদ ক্রিয়া সম্পন্ন করে তাকে কর্তৃকারক বলে।

কর্তৃকারক নির্ণয়ের সহজ কৌশল :

  • ক্রিয়ার সাথে কর্তৃকারকের সম্পর্ক হলো কর্তার ।
  • বাক্যের ক্রিয়ার সঙ্গে "কে" বা "কারা" যোগ করে প্রশ্ন করলে উত্তর হিসেবে কর্তৃকারক পাওয়া যায়। যেমন : শিক্ষক ছাত্রদের ব্যাকরণ পড়াচ্ছেন। 
বিশেষ ভাবে লক্ষ্য করুণ: বাক্যটিকে "কে পড়াচ্ছেন" দ্বারা প্রশ্ন করা হলে উত্তর হবে "শিক্ষক পড়াচ্ছেন ।" অর্থ্যাৎ এখানে শিক্ষক হচ্ছে কর্তৃকারক।

কর্মকারক কাকে বলে?

যাকে আশ্রয় করে কর্তা ক্রিয়া সম্পন্ন করে, তাকে কর্ম কারক বলে।

যেমন: খোকা বই পড়ছে। এখানে বই শব্দটিকে আশ্রয় করে কর্তা (খোকা) ক্রিয়া সম্পন্ন করছে তাই বই শব্দটি হচ্ছে কর্মকারক।

কর্মকারক নির্ণয়ের কৌশল :

  • বাক্যের ক্রিয়ার সাথে "কী বা কাকে" যোগ করে প্রশ্ন করলে যে উত্তর পাওয়া যায় তাই কর্ম কারক।
  • কাউকে স্বত্ব ত্যাগ না করে কিছু দেওয়া হলে সেটি  কর্মকার হয়। যেমন: বাবা আমাকে একটি কলম দিয়েছেন। 

বিশেষ ভাবে লক্ষ্য করুণ: বাক্যটিকে "কী দিয়েছেন" বা "কাকে দিয়েছেন" দ্বারা প্রশ্ন করলে যথাক্রমে দুটি উত্তর হয় একটি হলো কলম দিয়েছেন এবং অন্যটি হলো আমাকে দিয়েছেন। অর্থ্যাৎ এখানে কলম এবং আমাকে শব্দ দুটিই কর্মকারক।

আবার ভিখারিকে ভিক্ষা দাও । বাক্যটিকে "কাকে ভিক্ষা দাও" দ্বারা প্রশ্ন করলে উত্তর হলো ভিখারিকে ভিক্ষা দাও । এখানে ভিখারি শব্দটি কর্মকারকের মতো হলেও কর্মকারক নয় কারণ ভিখারিকে স্বত্ব ত্যাগ করে দান করা হয়েছে।

[বিঃদ্রঃ এখানে কোনো বিনিময় পাওয়ার আশা বা কোনো রকম সুযোগ সুবিধা পাওয়ার আশা বা কোনো রকম সম্পর্কের দাবি ব্যাতিত কাউকে কিছু দান করাই হলো স্বত্ব ত্যাগ করা।]

করণ কারক কাকে বলে?

"করণ" শব্দের অর্থ যন্ত্র, সহায়ক বা উপায়। কর্তা যে যন্ত্র বা উপায় অবলম্বন করে ক্রিয়া সম্পাদন করে তাকে করণ কারক বলে।

করণ কারক নির্ণয়ের সহজ কৌশল :

  • বাক্যের ক্রিয়া পদের সাথে "কীসের দ্বারা" বা "কী উপায়ে" প্রশ্ন করলে যে উত্তর পাওয়া যায় তাই করণ কারক। যেমন : ছাত্ররা বল খেলছে। 

বিশেষ ভাবে লক্ষ্য করুণ: বাক্যটিকে "কীসের দ্বারা খেলছে? প্রশ্ন করা হলে উত্তর হবে বল দ্বারা খেলছে । অর্থ্যাৎ এখানে বল শব্দটি হচ্ছে করণ কারক।

আরো পড়তে পারেন

সম্প্রদান কারক কাকে বলে?

যাকে স্বত্ব ত্যাগ করে দান, অর্চনা, সাহায্য ইত্যাদি করা হয় তাকে সম্প্রদান কারক বলে।

সম্প্রদান কারক নির্ণয়ের কৌশল :

  • বস্তু নয় - ব্যাক্তিই সম্প্রদান কারক।
  • কাউকে স্বত্ব ত্যাগ করে কিছু দেওয়া হলে সেটি  সম্প্রদান কারক আর কাউকে স্বত্ব ত্যাগ না করে কিছু দেওয়া হলে সেটি  কর্মকার হয়।
  • ক্রিয়াপদের সাথে নিঃস্বার্থ দানের সম্পর্কই হলো সম্প্রদান কারক। যেমন: সৎপাত্রে কন্যা কর।

বিশেষ ভাবে লক্ষ্য করুণ: এখানে সৎপাত্রে নিঃস্বার্থ ভাবে কন্যা দেওয়া হয়েছে তাই সৎপাত্র শব্দটি সম্প্রদান কারক।

[বিঃদ্রঃ অনেক বৈয়াকরণ বাংলা ব্যাকরণে সম্প্রদান কারক স্বীকার করে না; কারণ, কর্মকারক দ্বারাই সম্প্রদান কারকের কাজ সুন্দরভাবে সম্পাদন করা যায়।]

অপাদান কারক কাকে বলে?

যা থেকে কিছু বিচ্যুত, গৃহীত, জাত, বিরত, আরম্ভ, দূরীভূত ও রক্ষিত হয় বা যা দেখে ভীত হয় তাকেই অপাদান কারক বলে।

অপাদান কারক নির্ণয়ের কৌশল :

  • ক্রিয়ার সাথে উৎসগত সম্পর্কই হলো অপাদান কারক। যেমন: দুধ থেকে দই হয়।
  • কোনো কিছু দেখে ভয় জন্মালে অপাদান কারক হয়। যেমন: বনে বাঘের ভয়।
  • উৎস হতে কোনো কিছু বিয়োগ হলে অপাদান কারক হয়। স্টেশন থেকে ট্রেন ছেড়ে গেল।

অধিকরণ কারক কাকে বলে?

ক্রিয়া সম্পাদনের সময় বা উৎস*ই হলো অধিকরণ কারক।

অধিকরণ কারক নির্ণয়ের কৌশল :

  • ক্রিয়ার সাথে স্থান, কাল, পাত্র বা উৎস*গত সম্পর্কই হলো অধিকরণ কারক। যেমন: প্রভাতে সূর্য ওঠে।
  •  ক্রিয়ার উৎসে কোনো কিছু যোগ হলে অধিকরণ কারক হয়। যেমন : স্টেশনে ট্রেন আসল।

বিশেষ ভাবে লক্ষ্য করুণ: ট্রেন ছেড়ে গেল এখানে উৎস থেকে ট্রেন বিয়োগ হয়েছে তাই ট্রেন শব্দটি অপাদান কারক। আবার ট্রেন আসল এখানে ট্রেন উৎসে যোগ হয়েছে তাই এখানে ট্রেন শব্দটি অধিকরণ কারক।

চলুন এখন কারক মনে রাখার জন্য ছোট্র একটি ছড়া শিখে নেয়া যাক

কারক মনে রাখার সহজ ছড়া

যদি প্রশ্ন কর কে, কারা - দেখা যাবে কর্তৃ যারা।

যদি প্রশ্ন কর কী, কাকে - দেখা যাবে কর্মটাকে।

দান, সেবা, ভক্তি - সম্প্রদানের শক্তি।

ৎপাদন, জাত, বিচ্ছুত, ভয় - এগুলো আপাদান কারক হয়।

যন্ত্র, উপকরণ, সহায়ক - এগুলো করণ কারক।

যদি দেখ স্থান, কাল, পাত্র - ধরে নিবে সেটি অধিকরণ মাত্র।

বিভক্তি কাকে বলে?

বাক্যে অবস্থিত একটি শব্দের সাথে অন্য শব্দের সম্পর্ক সাধনের জন্য যে সকল বর্ণ যুক্ত হয়, তাদের বিভক্তি বলে। বিভক্তি প্রয়োগের ফলে একটি বাক্য অর্থপূর্ণ হয়। 

যেমন : ছাদ বস মা শিশু চাঁদ দেখাচ্ছেন। বাক্যটি অর্থপূর্ণ নয় । কিন্তু যখনি আমরা বিভক্তি প্রয়োগ করে বলি ছাদে বসে মা শিশুকে চাঁদ দেখাচ্ছেন তখনি বাক্যটি অর্থপূর্ণ হয়।

বাংলা শব্দ বিভক্তি সাত প্রকার: প্রথমা, দ্বিতীয়া, তৃতীয়া, চতুর্থী, পঞ্চমী, ষষ্ঠী এবং সপ্তমী

নিচে ছক আকারে বিভক্তি দেওয়া হলো

বিভক্তির নাম বিভক্তি
প্রথমা ০, অ
দ্বিতীয়া কে, রে, এরে
তৃতীয়া দ্বারা, দিয়া, কর্তৃক
চতুর্থী কে, রে, এরে (চতুর্থী বিভক্তি শুধুমাত্র সম্প্রদান কারকে বসে)
পঞ্চমী হতে, থেকে, চেয়ে, অপেক্ষা
ষষ্ঠী র, এর
সপ্তমী এ, য় তে, এতে
  • উপরের বিভক্তির তালিকাটি অবশ্যই মুখস্ত করে নিতে হবে ।
  • কারক ও বিভক্তি সমন্ধে বিস্তারিত জানার জন্য জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড কর্তৃক প্রণীত বাংলা ভাষার ব্যাকরণ নবম - দশম শ্রেণির বইটি পড়ার জন্য বিশেষ ভাবে অনুরোধ জানানো হলো।

বিভিন্ন পরীক্ষায় আসা কারক ও বিভক্তি

নিচে বিভিন্ন পরীক্ষায় আসা কিছু গুরুত্বপূর্ণ কারক ও বিভক্তি নির্ণয় করে দেখানো হলো। আসা করি সেগুলো চর্চার মাধ্যমে যে কোনো পরীক্ষায় আসা কারক ও বিভক্তি সমন্ধে প্রশ্নগুলোর উত্তর করতে সক্ষম হবে।

১. মা শিশুকে চাঁদ দেখাচ্ছে- চাঁদ কোন কারকে কোন বিভক্তি- কর্মে শূণ্য

২. ভিক্ষুককে ভিক্ষা দাও- এখানে ভিক্ষুককে কোন কারকে কোন বিভক্তি – উত্তর:- সম্প্রদানে চতুর্থী

৩. ভোরে সূর্য উঠে- এখানে ভোরে কোন কারকে কোন বিভক্তি? উত্তর:- অধিকরণে দ্বিতীয়া

৪. সে চাকর দ্বারা রান্না করায়- বাক্যে চাকর দ্বারা কোন কারকে কোন বিভক্তি? উত্তর:- করণে তৃতীয়া

৫. পাপ হইতে বিরত হও- এখানে পাপ হইতে কোন কারকে কোন বিভক্তি? উত্তর:- অপাদানে পঞ্চমী

৬. ধোপাকে কাপড় দাও- এখানে ধোপাকে কোন কারকে কোন বিভক্তি? উত্তর:- কর্মে দ্বিতীয়া

৭. শিকারি বিড়াল গোফেঁ চেনা যায়- এখানে গোঁফে কোন কারকে কোন বিভক্তি? উত্তর:- করণে সপ্তমী

৮. ডাক্তার ডাক- বাক্যে ডাক্তার কোন কারকে কোন বিভক্তি? উত্তর:- কর্মে শূণ্য

৯. ডাক্তারকে ডাক- কাক্যে ডাক্তারকে ডাক কোন কারকে কোন বিভক্তি? উত্তর:- কর্মে দ্বিতীয়া

১০. পাগলে কি না বলে- ছাগলে কি না খায়- বাক্যে পাগলে এবং ছাগলে কোন কারক এবং কোন বিভক্তি? উত্তর;- কর্তৃকারকে সপ্তমী বিভক্তি

১১. অন্ধজনে দেহ আলো- এখানে অন্ধজনে কোন কারকে কোন বিভক্তি? উত্তর:- সম্প্রদানে সপ্তমী

১২. মেঘ থেকে বৃষ্টি পড়ে- বাক্যে মেঘ থেকে কোন কারকে কোন বিভক্তি? উত্তর:- অপাদানে পঞ্চমী

১৩. আমি ঢাকা যাবে- ঢাকা কোন কারকে কোন বিভক্তি? অধিকরণে শূণ্য

১৪. এ বাড়িতে কেউ নেই- এখানে বাড়িতে কোন কারকে কোন বিভক্তি? উত্তর:- অধিকরণে সপ্তমী

১৫. পাখি সব করে রব, রাতি পোহাইল- বাক্যে পাখি কোন কারকে কোন বিভক্তি? উত্তর:- কর্তৃকারকে শূণ্য বিভক্তি

১৬. কাননে কুসুম কলি সকলি ফুটিল- বাক্যে কাননে কোন কারকে কোন বিভক্তি? উত্তর:- অধিকরণ সপ্তমী

১৭. রাখাল গরুর পাল নিয়ে মাঠে যায়-  বাক্যে রাখাল কোন কারকে কোন বিভক্তি? উত্তর:- কর্তৃকারকে শূণ্য বিভক্তি

১৮. বিপদে মোরে রক্ষা করো- বিপদে কোন কারকে কোন বিভক্তি? উত্তর:- অপাদানে সপ্তমী

১৯. দশে মিলে করি কাজ- এখানে দশে কোন কারকে কোন বিভক্তি? উত্তর:- কর্তৃ কারকে সপ্তমী

২০. তিলে তৈল হয়-  তিলে কোন কারকে কোন বিভক্তি? উত্তর:- অপাদানে সপ্তমী

২১. তিল হইতে তৈল হয়- তিল হইতে কোন কারকে কোন বিভক্তি? উত্তর:- অপাদানে পঞ্চমী

২২. তিলে তৈল আছে- তিলে কোন কারকে কোন বিভক্তি? উত্তর:- অধিকরণে সপ্তমী

২৩. সমুদ্রে লবন আছে- এখানে সমুদ্রে কোন কারকে কোন বিভক্তি? উত্তর:- অধিকরণে সপ্তমী

২৪. সৎপাত্রে কন্যা দান কর- সম্প্রদানে সপ্তমী

২৫. দরিদ্র ধনীকে ঈর্ষা করে- ধনীকে কোন কারকে কোন বিভক্তি? উত্তর:- সম্প্রদানে চতুর্থী

২৬. বাবাকে বড্ড ভয় পাই- বাবাকে কোন কারকে কোন বিভক্তি? উত্তর:- অপাদানে দ্বিতীয়া

২৭. আকাশ মেঘে ঢাকা- মেঘে কোন কারকে কোন বিভক্তি? করণে সপ্তমী

২৮. পাপে বিরত হও- পাপে কোন কারকে কোন বিভক্তি? উত্তর:- অপাদানে সপ্তমী

২৯. ধর্মের কল বাতাসে নড়ে- ধর্মের কোন কারকে কোন বিভক্তি? উত্তর:- করণে সপ্তমী

৩০. মাতাপিতার সেবা করমাতাপিতার কোন কারকে কোন বিভক্তি? উত্তর:-সম্প্রদানে ষষ্ঠী

৩১. রতনে রতন চেনে- রতনে কোন কারকে কোন বিভক্তি? উত্তর:- কর্তৃকারকে সপ্তমী

৩২. মায়ে ডাকে- মায়ে কোন কারকে কোন বিভক্তি? উত্তর:-কর্তৃকারকে সপ্তমী

৩৩. জীবে দয়া কর- জীবে কোন কারকে কোন বিভক্তি? উত্তর:- সম্প্রদানে সপ্তমী

৩৪. বাঘকে কে না ভয় পায়- বাঘকে কোন কারকে কোন বিভক্তি? উত্তর:-অপাদানে দ্বিতীয়া

৩৫. ছাত্ররা ক্রিকেট খেলে- ক্রিকেট কোন কারকে কোন বিভক্তি? উত্তর:- কর্মে শূণ্য

৩৬. গাড়ি ঢাকা ছাড়ল- ঢাকা কোন কারকে কোন বিভক্তি? উত্তর:- অপাদানে শূণ্য

৩৭. গাড়ি ঢাকা পোছালো- ঢাকা কোন কারকে কোন বিভক্তি? উত্তর:- অধিকরণে শূণ্য

৩৮. টাকায় টাকা আনে- টাকায় কোন কারকে কোন বিভক্তি? উত্তর:- অপাদানে সপ্তমী

৩৯. শুক্রবার স্কুল বন্ধ- এখানে স্কুল কোন কারকে কোন বিভক্তিকর্মে শূন্য

৪০. শিক্ষায় আমাদের আগ্রহ বাড়ে, শিক্ষায় কোন কারকঅধিকরণ

৪১. পুকুরে মাছ আছে- পুকুরে কোন কারক উত্তর:- অধিকরণে সপ্তমী

৪২. কি সাহসে ওখানে গেলে, সাহসেশব্দটি  কোনকারকেকোনবিভক্তি? – অপাদানে সপ্তমী

৪৩. ঝিনুক থেকে মুক্তা মেলে- এখানে ঝিনুক কোন কারক উত্তর:- অপাদানে দ্বিতীয়া

৪৪. গুরুজনে ভক্তি কর - এখানে গুরুজনে কোন কারকসম্প্রদান কারক

৪৫.  বাড়ি থেকে নদী দেখা যায় - এখানে বাড়ি কোন কারকে কোন বিভক্তিঅধিকরণে পঞ্চমী

অফলাইনে অনুশীলনের জন্য নিচের থেকে কারক ও বিভক্তি নির্ণয়ের সহজ কৌশল - PDF ডাউনলোড করে নিতে পারেন

আশা করি আর্টিকেলটির মাধ্যমে কারক ও বিভক্তি নির্ণয়ের সহজ কৌশল আপনাদের উপকারে আসবে । ভালো লাগলে বন্ধুদের সাথে শেয়ার করে তাদেরকেও জানার সুযোগ করে দিবে । আর কোনো প্রশ্ন জানার ইচ্ছা হলে আমাদেরকে প্রশ্ন করতে পারেন । আমরা চেষ্টা করবো যত দ্রুত সম্ভব আপনার প্রশ্নের উত্তর প্রদান করতে ।

আরো পড়তে পারেন

জুয়েল

আমি বিশ্বাস করি শিক্ষা কোনো বাণিজ্যিক পণ্য নয়। শিক্ষা সকলের অধিকার। আসুন আমরা প্রত্যেক শিশুর স্বপ্ন জয়ের সারথি হই

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

নবীনতর পূর্বতন